পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়ম ২০২৪ | E Passport Renew

আপনার পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে অথবা পাসপোর্ট হারিয়ে কিংবা নষ্ট হয়ে গেলে, জেনে নিন ই পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়ম সম্পর্কে।

পাসপোর্ট নবায়ন কিংবা তথ্য সংশোধন করতে চাইলে অনলাইনে পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়মে আবেদন করতে হবে। আবেদনের স্বপক্ষে উপযুক্ত প্রমাণপত্র থাকলে পাসপোর্টের তথ্যাবলী গুলো সংশোধন করা যাবে। দালাল ছাড়া নিজেই অনলাইনে আবেদন করে স্বল্প খরচে E passport renew নতুন পাসপোর্ট পেতে পারেন। 

পাসপোর্ট রিনিউ এবং নতুন পাসপোর্ট আবেদন প্রক্রিয়া প্রায় একই। যেহেতু ২০২০ সাল থেকে বাংলাদেশে ই পাসপোর্ট কার্যক্রম চালু হয়েছে। এবং পাসপোর্ট এর মেয়াদকাল সর্বনিম্ন ৫ বছর। তাই রিনিউ করার উপযুক্ত পাসপোর্ট গুলো সাধারণত MRP পাসপোর্টই হবে। এক্ষেত্রে আপনার পূর্ববর্তী এমআরপি পাসপোর্টের তথ্য দিয়ে আবেদন করতে হবে। তাই সঠিকভাবে ই পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়মটি বিস্তারিত জেনে নিন এখানে।

ই পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়ম

ই পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়ম হলো- epassport.gov.bd ওয়েবসাইটে ভিজিট করে পাসপোর্ট অফিস সিলেক্ট করে অ্যাকাউন্ট খুলুন। তারপর ‘Apply for a new passport’ লেখাতে ক্লিক করে ধাপে ধাপে পাসপোর্ট সম্পর্কিত সকল তথ্য দিন। ৪ নং পেজে ID Documents অপশনে পুরাতন পাসপোর্টের তথ্য দিয়ে বাকি ধাপগুলো সম্পন্ন করে আবেদন সাবমিট করুন।

তারপর এ-চালানের মাধ্যমে পাসপোর্ট ফি পরিশোধ করুন। পরবর্তীতে আবেদন পত্রের প্রিন্ট কপিসহ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে বায়োমেট্রিক সম্পন্ন করুন।

পাসপোর্ট নবায়নের আবেদন জমার পর পুলিশ ভেরিফিকেশন করুন। নির্ধারিত সময়ে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস থেকে ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে আপনার পাসপোর্টটি সংগ্রহ করতে পারবেন।

আরও পড়ুনঃ পাসপোর্ট সংশোধন করার নিয়ম, জরুরী কাগজপত্র ও ফি

অনলাইনে ই পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়ম

বাংলাদেশি পাসপোর্ট রিনিউ করার জন্য, পুনরায় নতুন পাসপোর্টের মতো আবেদন করতে হবে। আবেদন করার জন্য সর্বপ্রথম epassport.gov.bd -এই লিংকে ভিজিট করুন। এবার “Apply Online for e-Passport/ Re-Issue” অপশনে ক্লিক করুন।

তারপর আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস নির্বাচন করুন। তারপর ইমেইল এড্রেস দিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট খুলুন। তারপর ধারাবাহিকভাবে পাসপোর্ট আবেদন সম্পন্ন করুন। 

তবে ভিন্নতা হলো, আবেদনের ক্ষেত্রে ID Documents অপশনে কিছুটা ব্যতিক্রম তথ্য দিতে হবে। এখানে আপনার পূর্ববর্তী MRP পাসপোর্টের তথ্য উল্লেখ করতে হবে। কিভাবে সেই তথ্যগুলো পূরণ করবেন তা ছবিসহ নিচে দেখানো হলো:

ধাপ ১: e-Passport Portal – এ আবেদন

অনলাইনে ই পাসপোর্ট আবেদন শুরু করুন। ওয়েবসাইটে ধারাবাহিকভাবে, অ্যাকাউন্ট খুলে ব্যক্তিগত তথ্য ও ঠিকানার তথ্য পূরণ করুন।

ধাপ ২: ID Documents অপশনে তথ্য পূরণ

এই ধাপে, ID Documents অপশন দেখতে পাবেন। এখানেই আপনার পূর্ববর্তী পাসপোর্ট এর তথ্য দিতে হবে। আগের এমআরপি পাসপোর্টের তথ্য দেওয়ার জন্য প্রথমে Yes, I have a Machine Readable Passport (MRP) – অপশনে ক্লিক করুন।

পাসপোর্ট-রিনিউ-করার-নিয়ম

এবার, What is the reason for your passport request? -এই লেখাটি দেখতে পাবেন। নিজের ঘরের Arrow চিহ্নতে ক্লিক করুন। তারপর আপনার পাসপোর্ট রিনিউ করার কারণ সিলেক্ট করে দিন। এখানে:-

ই-পাসপোর্ট-রিনিউ-করার-নিয়ম
  • মেয়াদ শেষ হলে- EXPIRED।
  • হারিয়ে গেলে বা চুরি হলে- LOST/ STOLEN।
  • তথ্য সংশোধন করতে চাইলে- DATA CHANGE।
  • পাসপোর্ট নষ্ট হলে বা ছিড়ে গেলে- UNUSABLE।
  • অন্যান্য কারন থাকলে- OTHER।

এসকল অপশন গুলো পাবেন। এখান থেকে আপনার জন্য সঠিক কারণটি নির্বাচন করুন।

ধাপ ৩: পুরাতন/ MRP পাসপোর্টের নম্বর ও তথ্যাবলী

ID Documents অপশনের নিচের দিকে Previous Passport Number অপশন পাবেন। একইসাথে, Select date of issue এবং Select date of expiration -এই‌ তিনটি ঘর থাকে। এখানে-

  • Previous Passport Number অপশনে আপনার পূর্বের MRP পাসপোর্টের নাম্বার লিখুন।
  • Select date of issue – পূর্ববর্তী পাসপোর্ট ইস্যুর তারিখ লিখুন।
  • Select date of expiration – পূর্ববর্তী পাসপোর্ট মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ লিখুন।

এ সকল তথ্যাবলী পাসপোর্টের তথ্য পেজে দেখতে পাবেন।

ধাপ ৪: অন্যান্য তথ্য পূরণ ও আবেদন সাবমিট

ID Documents অপশন সম্পন্ন হলে, বাকি ধাপগুলো পাসপোর্ট আবেদনের মতোই সম্পন্ন করুন। এখানে পিতা-মাতা ও অভিভাবকের তথ্য দিন। তারপর স্বামী বা স্ত্রীর তথ্য দিন। তারপর পাসপোর্টের ধরণ ও ডেলিভারীর ধরণ সিলেক্ট করে আবেদটি সম্পন্ন করুন।

আবেদনের প্রিন্ট কপি সংরক্ষণ করুন। পাশাপাশি অন্যান্য কাগজপত্র ও ফি দিন। Lastly, আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে জমা দিন।

আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে পাসপোর্ট রিনিউ ফরম জমা

সঠিকভাবে সংশোধিত পাসপোর্ট হাতে পেতে, অনলাইনে আবেদন ফরম পূরন করতে হবে। তারপর নিচের কার্যক্রম গুলো ধারাবাহিকভাবে করতে হবেঃ

  • অনলাইনে ই পাসপোর্ট রিনিউ আবেদন সাবমিট।
  • আপনার অনলাইন আবেদন ফরমটি A4 কাগজে প্রিন্টআউড করে নিয়ে যেতে হবে।
  • এ-চালান এর মাধ্যমে পাসপোর্ট রিনিউ ফি পরিশোধ।
  • পাসপোর্ট রিনিউয়ের জন্য লিখিত আবেদন পূরণ।
  • অনেক সময় পাসপোর্টের কোন তথ্য পরিবর্তন করতে হতে পারে। এক্ষেত্রে পাসপোর্ট অফিস থেকে পাসপোর্টের তথ্য সংশোধনের অঙ্গীকারনামা সংগ্রহ করতে হবে। তারপর যথাযথভাবে পূরণ ও স্বাক্ষর করে আবেদনের জন্য প্রস্তুতকরন।
  • পূর্ববর্তী পাসপোর্টের কপিসহ পাসপোর্ট অফিসে জমা দিতে হবে। এক্ষেত্রে পাসপোর্টের কোন তথ্য পরিবর্তন করলে, আবেদনের স্বপক্ষে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস লাগবে।
  • এছাড়াও পাসপোর্টের তথ্য সংশোধন ফরম, পাসপোর্ট সংশোধনী অঙ্গীকারনামা ইত্যাদি কাগজপত্র একত্রে জমা দিতে হবে।
  • পাসপোর্ট হারিয়ে বা চুরি হয়ে গেলে তার জিডির কপি সাথে নিতে হবে।
  • পাসপোর্ট অফিসে অবশ্যই বায়োমেট্রিক তথ্য দিতে হবে। 
  • তারপর প্রাতিষ্ঠানিকভাবে এগুলো যাচাই-বাছাই করে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স করা হবে। পরবর্তীতে এগুলো পাসপোর্ট হাই কমিশনে পাঠানো হবে।
  • সবকিছু সঠিক থাকলে খুব শীঘ্রই নবায়ন করা নতুন পাসপোর্টটি পাসপোর্ট অফিস থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন।

পাসপোর্ট রিনিউ করতে কি কি লাগে

নতুন পাসপোর্ট আবেদন এবং পাসপোর্ট রিনিউ করতে একই রকম ডকুমেন্ট লাগে। শুধুমাত্র পুরাতন পাসপোর্ট এর ফটোকপি দিতে হয়। 

আরও পড়ুনঃ পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে ২০২৪।

পাসপোর্ট নবায়ন করতে কি কি কাগজপত্র লাগে, তার তালিকা নিচে দেওয়া হলো:

  • অনলাইন পাসপোর্ট আবেদন ফরমের Summary এর রঙিন কপি। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে রেজিস্ট্রেশন ফরম বা আবেদনপত্রের প্রিন্ট কপি।
  • আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয়পত্র/ অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ।
  • পূর্ববর্তী পাসপোর্টের তথ্য পেজের ফটোকপি।
  • পাসপোর্ট ফি প্রদানের রশিদ/ এ চালান/ মানি অর্ডার/ ব্যাংক সার্টিফাইড চেকবুক।
  • আবেদনকারীর পেশা প্রমানের ডকুমেন্টস। 
  • সরকারি চাকুরিজীবীদের ক্ষেত্রে GO or NOC প্রযোজ্য। (যদি থাকে)
  • কোন তথ্য সংশোধন করতে চাইলে, তার জন্য উপযুক্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র।

পাসপোর্ট রিনিউ ফি কত?

Passport renew করতে নতুন পাসপোর্ট করার সমান ফি দিতে হয়। এক্ষেত্রে পাসপোর্ট মেয়াদকাল, পৃষ্ঠা সংখ্যা ও ডেলিভারি অপশনের উপর নির্ভর করে। বর্তমানে ৫ বছর মেয়াদী ৪৮ পৃষ্ঠার পাসপোর্ট রিনিউ ফি ৪,০২৫ টাকা। ৫ বছর মেয়াদী ৬৪ পৃষ্ঠার পাসপোর্ট রিনিউ ফি ৬,৩২৫ টাকা।

আরও পড়ুনঃ পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে | E Passport Fee।

অন্যদিকে, ১০ বছর মেয়াদী ৪৮ পৃষ্ঠার পাসপোর্ট রিনিউ ফি ৫,৭৫০ টাকা। ১০ বছর মেয়াদী ৬৪ পৃষ্ঠার পাসপোর্ট রিনিউ ফি ৮,০৫০ টাকা। পাসপোর্ট নবায়ন ফি এর সম্পূর্ণ তালিকা নিচে দেওয়া হলো:

ই পাসপোর্ট রিনিউ ফি (E Passport Reissue Fee)

ডেলিভারির ধরন৪৮ পৃষ্ঠা৪৮ পৃষ্ঠা৬৪ পৃষ্ঠা৬৪ পৃষ্ঠা
 ৫ বছর১০ বছর৫ বছর১০ বছর
রেগুলার ডেলিভারি৪,০২৫ টাকা৫,৭৫০ টাকা৬,৩২৫ টাকা৮,০৫০ টাকা
এক্সপ্রেস ডেলিভারি৬,৩২৫ টাকা৮,০৫০ টাকা৮,৬২৫ টাকা১০,৩৫০ টাকা
সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারি৮,৬২৫ টাকা১০,৩৫০ টাকা১২,০৭৫ টাকা১৩,৮০০ টাকা

পাসপোর্ট রিনিউ করে কি কি তথ্য সংশোধন করা যায়?

সাধারণত পাসপোর্টে ব্যক্তির পরিচয়বাচক তথ্যগুলো পরিবর্তনের প্রয়োজন হয়। এক্ষেত্রে সংশোধনের আবেদন করে উপযুক্ত ডকুমেন্টস থাকলে নিম্নোক্ত তথ্যগুলো পরিবর্তন করা যায়ঃ

  • জন্ম তারিখ।
  • নিজের নাম বাংলায়।
  • নিজের নাম ইংরেজিতে।
  • পিতার নাম (ভোটার আইডি কার্ড আনুসারে)।
  • মাতার নাম (ভোটার আইডি কার্ড আনুসারে)।
  • পেশা।
  • অন্যান্য তথ্যাদি।

পূর্বের পাসপোর্টে ভূল তথ্য লিপিবদ্ধ হয়ে থাকলে, সেটা সহজেই পরিবর্তনযোগ্য। তবে আবেদনের গ্রহণযোগ্যতা পেতে অবশ্যই উপযুক্ত প্রমাণাদি জমা দিতে হবে।

বিদেশে থেকে ই পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়ম

বাংলাদেশের প্রায় এক কোটিরও বেশি মানুষ কর্মসংস্থানের জন্য বিদেশে পাড়ি জমিয়েছে। প্রয়োজনের তাগিদে অনেকেই দীর্ঘদিন যাবত বিদেশে রয়েছে। সেখানে থাকা অবস্থায় অনেকেরই পাসপোর্ট এর মেয়াদ শেষ হয়ে যায়।

কারো কারো পাসপোর্ট হারিয়ে যায়। এছাড়াও অনেকে আবার বিদেশে কর্মসংস্থানে পাসপোর্ট সংক্রান্ত জটিলতায় পড়ে। তাই বিদেশে থাকা অবস্থাতেই বাংলাদেশী দূতাবাসে পাসপোর্ট রিনিউয়ের জন্য আবেদন করা যায়। 

বিদেশ থেকে পাসপোর্ট রিনিউ করতে চাইলে উপরোক্তভাবে একই নিয়মে আবেদন করতে হবে। প্রথমে, epassport.gov.bd ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন। তারপর সম্পূর্ণভাবে আবেদন প্রক্রিয়া অনুসরণ করুন। আবেদনের সময় ID Documents অপশন থেকে পূর্ববর্তী পাসপোর্ট সিলেক্ট করুন। এবার পূর্ববর্তী পাসপোর্ট এর তথ্য দিন। তারপর অনলাইন আবেদনের বাকি কার্যক্রম গুলো সম্পন্ন করুন। 

আবেদন পত্রের প্রিন্ট কপি, পাসপোর্ট ফি, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিন। নিজস্ব সময়ের মধ্যে আপনার নবায়নকৃত পাসপোর্ট বাংলাদেশের দূতাবাস থেকে হাতে পাবেন।

আমেরিকা থেকে ই পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়ম

আমেরিকাসহ বিশ্বের অন্যান্য সকল রাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশের ই পাসপোর্ট রিনিউ করা যায়। তবে শর্ত হলো সেখানে বাংলাদেশের দূতাবাস থাকতে হবে। আমেরিকায় বাংলাদেশের দূতাবাস রয়েছে। After that, সেখান থেকে ই পাসপোর্ট রিনিউ করতে পারবেন। 

এর জন্য উপরোক্ত পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়ম অনুযায়ী আবেদন সম্পন্ন করুন। বর্তমানে আমেরিকার নিউ ইয়র্ক, ওয়াশিংটন ও লস এঞ্জেলসে বাংলাদেশ কনস্যুলেট আছে। সেখান থেকে ই পাসপোর্ট রিনিউ করার কার্যক্রম চালু রয়েছে। অন্যান্য এম্বাসি গুলোতেও পাসপোর্ট নবায়ন কার্যক্রম চালু করা হচ্ছে।

এমআরপি থেকে ই পাসপোর্টে রিনিউ করার নিয়ম 

আপনার একটি এমআরপি পাসপোর্ট থাকলে এবং তার মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে গেলে, এটি রিনিউ করে ই পাসপোর্ট পেতে পারেন। প্রকৃতপক্ষে এক্ষেত্রে পাসপোর্ট রিনিউ করার আবেদন করতে হবে না।

উপরোক্ত নিয়ম অনুসরণ করেই নতুনভাবে আবেদন করতে হবে। আবেদনের ক্ষেত্রে ID Documents অপশন থেকে আপনার পূর্ববর্তী MRP পাসপোর্টের তথ্য দিলেই হবে।

শেষকথা

উপরোক্ত ই পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়মে আপনার নতুন পাসপোর্টটি সংগ্রহ করতে পারেন। অনেকেই দালালের শরণাপন্ন হয়। এক্ষেত্রে দালালরা প্রায় দ্বিগুণ টাকা রাখে। তাই প্রতারণা থেকে বাঁচতে নিজে নিজে অনলাইনে E Passport Renew/ Re-Issue আবেদন করুন।

2 thoughts on “পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়ম ২০২৪ | E Passport Renew”

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *